কোটা আন্দোলনকারীরা সংলাপ করতে গেলেই ধরা পড়ে যাবেন। তাদের মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে বলবে আন্দে্ন স্থগিতের ঘোষণা দিতে।
মনে রাখবেন ফিলিস্তিনের অনেক বড় মুক্তিসংগ্রাম স্রেফ সংলাপের কারণে নস্যাৎ হয়ে গেছে। কারণ ইয়াসির আরাফাত যতবার সংলাপ করেছেন ততবার ইসরাইলের কথামতো চুক্তিতে সই করতে বাধ্য হয়েছেন৷ এদিকে চুক্তি সই করার পর ইসরায়েল কোনো কিছুই মানেনি। বরং তারা ফিলিস্তিনের অস্তিত্বই এখন স্বীকার করে না।
মূলতঃ সরকার আন্তরিক হলে আজই কোটা বাতিলের আইন প্রণয়নের ঘোষণা দেবে। তারপর সংসদের বিশেষ অধিবেশন ডেকে আইন পাস করবে। এরপর সরকার খুনীদের ধরবে। মন্ত্রীদের বরখাস্ত করবে। সাদ্দাম-ইনানদের ধরবে। এভাবে বিশ্বাস অর্জন করলে পরেই না আলোচনা হতে পারে। কিন্তু একদিকে গুলি চলবে আরেক দিকে আলোচনার ফাঁদ পাতবে কেন?
বেঙ্গালি ব্লগার